বৃহস্পতিবার, ০৫ Jun ২০২৫, ০৭:৫৭ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
রাজাপুরে পানিতে ক্ষেত তলিয়ে মাঠেই নষ্ট হচ্ছে তরমুজ

রাজাপুরে পানিতে ক্ষেত তলিয়ে মাঠেই নষ্ট হচ্ছে তরমুজ

রাজাপুর প্রতিনিধি ॥ ঝালকাঠির রাজাপুরে সাম্প্রতিক আকস্মিক পূর্ণিমার জোয়ারের পানিতে ক্ষেত তলিয়ে যাওয়ায় মাঠেই নষ্ট হচ্ছে তরমুজ। উপজেলার মঠবাড়ি ইউনিয়নের মানকিসুন্দর এলাকায় বিশখালি নদীর বিস্তীর্ণ চরাঞ্চলে এ ঘটনা ঘটে। জানাগেছে, মানকিসুন্দর গ্রামের আব্দুল কুদ্দুস হাওলাদারসহ এলাকার ৮জন কৃষক তরমুজ চাষে আগ্রহী হয়ে অন্যের কাছ থেকে ১০ একর জমি তিন মাসের জন্য লিজ নিয়ে তরমুজের বড় আবাদ শুরু করেন। লাভের আশায় চড়া সুদে লাখ লাখ টাকা ঋণ করেন। কিন্তু সাম্প্রতিক পূর্নিমার প্রভাবে আকস্মিক জোয়ারের পানিতে ভেসে যেতে বসেছে তাদের স্বপ্ন। তাদের সাথে আরও ১০জন দিনমজুরের অক্লান্ত শ্রমে যখন মাঠে হেসে ওঠে তরমুজের ফলন, ঠিক তখন জোয়ারের পানিতে সেই হাসি কান্নায় পরিণত করে। এদিকে জোয়ারের পানি একদিন পর নেমে গেলেও বেশির ভাগ তরমুজ গাছের গোড়া বিদ্ধস্ত হয়েছে। আর এ কারণে আকারে বড় হতে পারবে ফলনের একটি বড় অংশ। প্রতিকুলতার মধ্যে ফসল বিক্রির পরে তাদের সব খরচ মিটিয়ে আসল নিয়ে ঘরে উঠতে পারবে কিনা তা নিয়ে চাষিরা রয়েছে দুশ্চিন্তা। শুধু মানকিসুন্দর গ্রামের তরমুজই নয়, উপজেলার সাংগর, শুক্তাগর, কেওতা, পালট গ্রামের তরমুজের চাষ হয়েছে। উপজেলায় এ বছর ২২ হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষ হয়েছে। হেক্টর প্রতি ফলনের লক্ষমাত্রা ধরা হয়েছে ৪০ থেকে ৪৫ মেট্রিকটন। এখন মাঠে আধাপাকা তরজুম। আর কদিন পরেই ফলন কাটা শুরু হবে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. রিয়াজ উল্লাহ বাহাদুর বলেন, মাঠে চাষিদের বুদ্ধি পরামর্শ দিয়ে ক্ষতি পুষিয়ে দেয়ার চেষ্টা চলছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com